আল্লাহ তত্ত্ব ও ইবাদাত

393

 

 

hajj

*আল্লাহতায়ালা ছাড়া কোন আলো নেই, সবই অন্ধকার

*আমরা সবাই আল্লাহ থেকে আগত সমগ্র বিশ্বজগতই আল্লাহর কাছ থেকে আগত, সবই আল্লাহর ইচ্ছার প্রকাশ (তাজাল্লী) আর সমগ্র বিশ্বচরাচরই তার দিকে প্রত্যাবর্তন করবে

 

 

 

 

*এক কথায় আম্বিয়ায়ে কেরামের যাবতীয় লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো মারেফাতুল্লাহ (আল্লাহর জ্ঞান-পরিচয় দান)

*অহীর মূল আদর্শই ছিলো মানুষের জন্যে মারেফাত (জ্ঞানপ্রজ্ঞা) সৃষ্টি

*আউলিয়ায়ে কেরামের বেশীর ভাগ ফরিয়াদই হলো প্রিয়তম (আল্লাহ) ও তাঁর অনুগ্রহ থেকে দুরে ও বিছিন্ন থাকার বিরহ বেদনা

*আম্বিয়া ও আউলিয়ায়ে কেরামের অর্জিত যাবতীয় কামালতের (পূর্ণতা ও উন্নতি) পেছনে রয়েছে গায়রুল্লাহ থেকে মন উঠিয়ে নেয়া ও একমাত্র আল্লাহর প্রতিই মনোযোগী হওয়া

*আল্লাহর জিয়াফতখানায় যে বিষয়টি মানুষকে পথ খুলে দেয় তা হলো গায়রুল্লাহকে পরিত্যাগ করা, আর এ বিষয়টি সবার পক্ষে অর্জন সম্ভব নয়

*নিজেদেরকে খোদার দাসত্বের দরিয়া, নবুয়্যতের দরিয়া ও কুরআনুল করিমের দরিয়ার সাথে সংযুক্ত করুন

*জেনে রাখুন ইবাদাত ও বন্দেগীর অত্যাবশ্যক দিকগুলোর একটি হচ্ছে আল্লাহতায়ালার প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য নেয়ামতগুলোর জন্যে কৃতজ্ঞতা ও শোকরিয়া জ্ঞাপন প্রত্যেকের উচিত নিজ সাধ্যানুযায়ী এ শোকরিয়া জ্ঞাপনে তপর হওয়া যদিও আল্লাহতায়ালার প্রাপ্য শোকরগুজারী করার ক্ষমতা সৃষ্টির কারোই নেই

*অত্যন্ত স্পষ্ট যে, আল্লাহতায়ালার গুণগান, প্রশংসা, কৃতজ্ঞতা ও শোকরগুজারীর জন্য অত্যাবশ্যক শর্ত হচ্ছে হকতায়ালার পবিত্র মকাম (মর্যাদা) তাঁর এবং তাঁর মহা মহাপরাক্রমশীল (জালাল) ও সুন্দরতম মহানুভব গুনাবলী (ছেফাত) সম্পর্কে জ্ঞান ও মারেফাত লাভ করা

*খোদার দাসত্বের রীতি হলো এই যে, আল্লাহর শক্তি ব্যতীত অন্য কোন শক্তিকে গ্রাহ্য না করা এবং আল্লাহর প্রশংসা যা আউলিয়ায়ে কেরাম থেকে এসেছে তাছাড়া অন্য কারো প্রশংসা না করা

*মূলতঃ প

Comments are closed.