Browsing Category

প্রবন্ধ

নবী নন্দিনী ফাতিমা জননীর শাহাদত দিবস

মহানবীর (সা.) ইন্তেকালের পর বিভিন্ন রকম দুঃখ-কষ্ট হযরত ফাতেমার অন্তরে প্রচন্ড চাপ সৃষ্টি করেছিল এবং বিভিন্ন ঘটনাপ্রবাহ তাঁর জীবনটাকে তিক্ত ও অসহ্য করে তুলেছিল। তিনি তাঁর সম্মানিত পিতাকে অত্যন্ত ভালবাসতেন এবং কখনো তাঁর বিচ্ছেদকে সহ্য

ইসলামে বিবাহের দর্শন

আল্লাহ তায়ালা মানুষের বংশধারাকে পতনের হাত থেকে রক্ষার জন্য নারী ও পুরুষের অস্তিত্বের মধ্যে এমন কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্যের ব্যবস্থা করেছেন যা পরস্পরকে আকৃষ্ট করে ও সামাজিকভাবে পরিবার প্রতিষ্ঠা করে। অর্থাৎ বিবাহের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র দৈহিক

ইসলামী পাঠাগার

 শাফায়াত হাদীস শাস্ত্রের ইতিহাস কে ইমাম মাহদী (আ.)? আল-মুরাজায়াত আহলে সুন্নাতের দৃষ্টিতে “গাদীর” শিয়া প্রবণতা ও ইসলাম দ্বীনের মৌলিক ভিত্তিসমূহের উপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা ইনসানে কামেল কোরআন ও তাবলীগ

হযরত ফাতেমার প্রতি মহানবী (সা.)-এর মহব্বত ও ভালবাসা

যে সমস্ত বিস্ময়কর বস্তু হযরত ফাতেমার আলোকজ্জ্বল জীবনকে আরো অধিক মর্যদার করে তোলে তা হচ্ছে তাঁর প্রতি মহানবীর অত্যধিক স্নেহ ও ভালবাসা। এই ভালবাসা ও স্নেহ এতই অধিক ও প্রচণ্ড আকারে ছিল যে এটাকে রাসূলে আকরামের জীবনের অন্যতম বিষয় বলে গণ্য।

ধর্ম

এখানে কোন সন্দেহ নেই যে, মানুষ তার স্বজাতীয় লোকদের সাথে সমাজবদ্ধ হয়ে একসংগে জীবন যাপন করে। মানুষ তার জীবনে সামাজিক পরিবেশে যে সব কাজ করে, সে সকল কাজ পরষ্পর সম্পর্কহীন নয়। যেমনঃ মানুষের খাওয়া, পড়া, পান করা, চলা, ঘুমানো, জাগ্রত হওয়া,

হযরত আলী (আ.)-এর খেলাফত ও তার প্রশাসনিক পদ্ধতি

হিজরী ৩৫ সনের শেষ ভাগে হজরত আলী (আ.)-এর খেলাফত কাল শুরু হয়। প্রায় ৪ বছর ৫ মাস পর্যন্ত এই খেলাফত স্থায়ী ছিল। হযরত আলী (আ.) খেলাফত পরিচালনার ব্যাপারে হযরত রাসুল (সা.)-এর নীতির অনুসরণ করেন।তাঁর পূর্ববর্তী খলিফাদের যুগে যেসব (ইসলামী নীতি

ইসলামী আদর্শ পুনঃপ্রতিষ্ঠায় মহান নেতার ভূমিকা

অন্যায় ও জুলুমের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো, নবী-রাসুলসহ মুমিনদের একটি অন্যতম দায়িত্ব। আর ইহ ও পরকালীন কল্যাণ নিশ্চিত করতে ন্যায়ের পথে চলা ছাড়া বিকল্প কোন উপায় নেই। বিশ্ব নবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)-র প্রাণপ্রিয় দৌহিত্র ইমাম হোসেন (আঃ)-ও সর্বদা

বিস্ময়কর গ্রন্থের বিস্ময়কর কাহিনী

পবিত্র কোরআন মানবজাতির জন্য পথ প্রদর্শনের মাধ্যম এবং সত্য ও মিথ্যার পার্থক্য নির্ণয়কারী। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে ‘এই কোরআন বিশ্ববাসীর জন্যে উপদেশ বা জাগরণের মূল উৎস। মার্কিন চিন্তাবিদ ইরভিং পবিত্র কোরআন সম্পর্কে বলেছেন-"এই গ্রন্থ

ইসলামের পঞ্চমতম উজ্জ্বল নক্ষত্র

হযরত মুহাম্মদ বিন আলী ওরফে বাকের (আ.) হলেন পঞ্চম ইমাম। ‘বাকের’ অর্থ পরিস্ফুটনকারী। মহানবী (সা.) স্বয়ং তাঁকে এই উপাধিতে ভূষিত করেন। তিনি ছিলেন চতুর্থ ইমাম হযরত জয়নুল আবেদীন (আ.)-এর পুত্র। তিনি হিজরী ৫৭ সনে জন্মগ্রহণ করেন। ঐতিহাসিক

তৃতীয় ইমাম

  শহীদকূল শিরোমণি’ হযরত ইমাম হুসাইন (আ.) ছিলেন হযরত ইমাম আলী (আ.) ও হযরত ফাতিমা (আ.)-এর দ্বিতীয় সন্তান। তিনি চতুর্থ হিজরীতে জন্ম গ্রহণ করেন। বড় ভাই হযরত ইমাম হাসানের শাহাদতের পর তিনি মহান আল্লাহর নির্দেশে এবং ইমাম হাসান (আ.)-এর